মানব জীবনে কলা খাওয়ার উপকারিতা ✅




আমাদের জীবনে কলা একটি অত্যন্ত পরিচিত  ফল। কলা সাধারণত খুব সহজেই খুঁজে পাওয়া যায় ও নিয়মিত খাওয়া যায়। পুরো বিশ্ব জুড়ে কলা মানুষের খাদ্য তালিকায় একটি অন্যতম অংশ হয়ে রয়েছে। কলা খেতে যেমন স্বাদ লাগে তেমনি এর উপকারিতাও অনেক।



কলাতে থাকে স্বল্প পরিমাণে  আইরন ও ম্যাগনেসিয়াম যা আমাদের শরীরের  অক্সিজেন সরবরাহ এবং উৎপাদন নিয়ে ব্যাপক ভূমিকা রাখে এছাড়াও আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আসুন জেনে নি প্রতিদিন নিয়মিত কলা খেলে আমাদের জীবনে কি কি উপকরিতা দেখা যায়।

◼️পোস্ট সুচিপত্রঃ- কলা খাওয়ার উপকারিতা গুলো জেনে নি

গর্ভবতী নারীদের জন্য কলার উপকারিতা। ⬇️


গর্ভাবস্থায় একটি নারীর জীবনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়ে তাকে তার যত্নের পাশাপাশি তার গর্ভের সন্তানের দিকেও গুরুত্ব সহকারে খেয়াল রাখতে হয়। একজন গর্ভস্যই নারী তার শরীর  ও সন্তানের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য তাকে অনেক ধরনের পুষ্টিকর খাবার ও পুষ্টিকর ফলমূল খেতে হয়। পুষ্টিকর খাবারের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে দুধ, হরলিক্স, কাজুবাদাম, ডিম ও আর অন্য কোন কিছু। আবার ফল মূল্যের মধ্যে অন্যতম ফল হচ্ছে কলা।

 
প্রথমত কলা একটি প্রাকৃতিক শক্তির উৎস, কলা মানব শরীরে আয়রন ও ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি পূরণে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে।গর্ভসয়ে অনেক সময় ক্লান্তি ও দুর্বল দেখা যায় আর সে সময় একটি কলা তৎক্ষণিকভাবে শরীরকে  কে সুস্থ ও সচল রাখতে সাহায্য করে। অনেক সময় গর্ভের সন্তান পুষ্টিহীনতায় ভোগে আর তখন যদি কলা নিয়মিত খাওয়া যায় তাহলে শিশু আবার সুস্থ ও স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। 


কলায় প্রচুর পরিমাণ আঁশ বা ফাইবার থাকে, যা হজম শক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। কলায় রয়েছে ভিটামিন (B6) যা গর্ভ অবস্থায় বমি ভাব ও মর্নিং কমাতে সাহায্য করে। কলা অল্প খেলেই পেট ভরে যায় তাই অতিরিক্ত কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। 


যেভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।


কলা আমাদের জীবনে একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ফল,যা আমাদেরকে পুষ্টি সরবরাহ করে থাকে। এটি খেতে অনেকটা সুস্বাদু ও ভিটামিন পরিপূর্ণ হয়ে থাকে। কলা আমাদের শরীরকে সুস্থ ও সচল রাখতে সাহায্য করে।কলাতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি (Vitamin-C) রয়েছে, যা আমাদের শরীরে এক ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে থাকে। ভিটামিন সি (Vitamin-C) আমাদের শরীরের কোষগুলোকে ক্ষত হতে রক্ষা করে ও কোষ বৃদ্ধি করে। 


আপনি যদি রোগা পাতলা হয়ে থাকেন আর যদি প্রতিদিন নিয়ম মেনে কলা খান তাহলে আপনি একজন সুন্দর স্বাস্থ্যের মানুষ হতে পারবেন। কলা আমাদের শরীরের ইউনিয়ন সিস্টেমকে বিভিন্নভাবে কার্যক্রম ও সঠিক ভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও কলা ভিটামিন B6 থাকে, যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রতিরোধে ভূমিকা পালন করে। 

ভিটামিন B6 রক্তের লোহিত কণিকাগুলোকে গঠনে সাহায্য করে। এছাড়াও কলাতে থাকা প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা শরীরের কোষগুলোকে সঠিকভাবে কার্য করি তো করতে সাহায্য করে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। আপনি যদি রাতে দুইটি করে কলা খেয়ে ঘুমান তাহলে সকালে উঠে আপনি আপনার শরীরে একটি সুন্দর পরিবর্তন অনুভব করতে পারবেন। 



পাতলা শরীর ও গালের চাপা ঢোকা সমাধান🔻


শরীরে ও গালে মাংস কম, চাপা ঢোকা ও চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল, মুখমণ্ডল শুষ্ক হয়ে থাকে, এর কারণে আপনার আশেপাশের মানুষ বা আপনার বন্ধুরাও অনেক হাসি ঠাট্টা ও আপনাকে নিয়ে অনেক বাজে মন্তব্য করে থাকে, এ সমস্যা দূর করার জন্য কলা আপনার শারীরিক ও মানসিক ভাবে পরিবর্তন আনতে পারে। আপনার শারীরিক সব সমস্যা দূর করে দিতে পারে। 

তবে সেক্ষেত্রে আপনার করণীয় হবে প্রতিদিন রাত্রে খাওয়া দাওয়ার পর ঘুমানোর ১০ মিনিট আগে একটি থেকে দুইটি (১-২) কলা নিয়মিত খেতে হবে। কলাতে  থাকা বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন যা আপনার শরীরকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যে কোন খাবার নিয়মের বাইরে খেলে আপনি অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন। তাই সব কিছু নিয়ম মত মেয়ে চলতে হবে। 

কলা যেভাবে ত্বক ও চুল ভালো রাখে


কলা আমাদের জীবনে একটি অনেক বড় অবদান হয়ে রয়েছে। কলা আমাদের শরীর ও ত্বক চুল ভালো রাখতে নানান রকম ভাবে সাহায্য করে থাকে। কলা দেখতে অনেকটা সাধারন হলেও এর গুনাগুন ও উপকারিতা গুলো অসাধারণ। কলা খাওয়া যতটা সহজ, শরীরের উপকারিতাতেউ তার থেকে বেশি অবদান রাখে। কলাতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি- গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজেন ও সুক্রোজ আমাদের শরীরকে ভিটামিন সহ শরীরে এনার্জি যোগাতে সাহায্য করে। 


কলাতে থাকা ভিটামিন সি (Vitamin-C) ও ফাইবার বাসিরাতে থাকা আইরন যা আমাদের ত্বকের রক্ত চলাচলে অনেক সাহায্য করে সে কারণে ত্বক উজ্জ্বল ও সুন্দর দেখায়। ভিটামিন সি  vitamin -C আমাদের চোখের নিচে কালো দাগ দূর করতে অনেক কার্যকর।আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মাঝেমধ্যে বিনা কারণে রাতে ঘুম না হওয়ায় আমাদের চোখের নিচে কালো দাগ দেখা যায় ও মাঝে মাঝে চেহারা রুক্ষ দেখায় ।

এ সময়  চোখের নিচে যদি কলার খোসার কিছুটা অংশ কেটে বা হাত দিয়ে ছেড়ে চোখের নিচে পাঁচ থেকে ১০ মিনিট (৫-১০) মিনিট আলতোভাবে লাগিয়ে রেখে দিলে প্রতিনিয়ত এই  কাজ করলে চোখের নিচে কালো দাগ আস্তে আস্তে দূর হয়ে যায়। আবার প্রতিনিয়ত রাত্রে খাওয়া দাওয়ার পরে নিয়মিত কলা খেয়ে ঘুমালে চেহারা ওর শরীর সুন্দর হয় এবং ত্বক উজ্জ্বল হয়ে যায়। 



আরো পড়ুন : ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য ওয়েবসাইট খোলা কেন প্রয়োজন ?


কলা খেলে দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা থাকে তাই যদি খাবার রুচি কম থাকে ও সারাদিনে অল্প খেয়ে আর খেতে মন চায় না, এ কারণে আপনার শরীর দুর্বল হয়ে গেছে, তাহলে আপনি প্রতিদিন নিয়মিত কলা খান। কলাতে থাকা বিভিন্ন ধরনের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে যা আপনার সারাদিনের অল্প খাওয়ার ঘাটতি পূরণ করতে পারবে ও আপনার শরীর দুর্বল হয়ে পড়বে না।  


কলাতে থাকা আ্যন্টি অক্সিজেন ও ভিটামিন সি আপনার চুলের কালার সুন্দর ও চুলকে ঘন করে তোলে, এছাড়াও সাস্ক ব্যবহারে আপনার চুল হয়ে উঠবে কোমল, মসৃণ ও মজবুত। আপনি কি একবারের জন্য ভেবে দেখেছেন এই ছোট্ট ও খুব  সাধারণ একটি ফল আমাদের মানব জীবনে কতটা প্রয়োজনীয় উপকারীতা বহন করে।



কলা ওজন বা ওয়েট নিয়ন্ত্রণে যেভাবে সাহায্য করে


আমাদের মানব জীবনে আমরা কেনা চাই আমাদের স্বাস্থ্য ঠিকঠাক রাখতে। একজন মানুষ সে তার শরীরকে অবশ্যই সুন্দর করে তুলতে চাই। আমাদের অনেকের শরীর অনেকটা পাতলা আবার কারো শরীর অধিক মোটা হয়। মানব জীবনে আমরা সবাই চাই আমাদের শরীর সুন্দর একটি নিয়ন্ত্রণে থাক বেশি মোটাও না বেশি পাতলাও না। 


যদি আপনি আপনার শরীরকে সুন্দর ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাহলে কি করবেন।আপনি যদি আপনার শরীরকে সঠিক ভারসাম্যে রাখতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে আপনার খাদ্য তালিকা থেকে অধিক মিষ্টি ও কার্বোহাহাইড্রেন জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না বললেই চলে। 


কিন্তু কলা একটি এমন ফল যেটি খেতে যেমন মিষ্টি ও সুস্বাদু, তেমনি এটি ওজন কমাতে ও শরীরের ওয়েট বজায় রাখতে সাহায্য করে।অনেকে মনে করে কলা খেলে নাকি ওজন বাড়ে। কিন্তু প্রকৃত সত্য হচ্ছে সঠিক নিয়মে ও পরিমাপ মতো কলা খেলে শরীরে অতিরিক্ত ওজন কমাতেও সাহায্য করে ।কিভাবে কলা আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।    


কলাতে রয়েছে ফাইবার এতে রয়েছে রেজিস্ট্যান্ট সটর্চ ও ফাইবার যা আমাদের  দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরাতে সাহায্য করে ফলে  যা আমাদের অতিরিক্ত খাওয়াকে কমই দেয় এবং ক্যালরির মাত্রাও বজায় রাখে। 


কলা কখন কখন খাবেন ও এর সতরকতাঃ

  • vitamin B6 
  • potassium antioxidant 
  • Vitamin C 
  • magnesium 

এগুলো আমাদের শরীরে বিপাক প্রক্রিয়া কার্যকর করে ফলে শরীর অনেক ক্যালোরি বার্ন করে ও বিপাকীয় প্রক্রিয়া ভালো রাখে তার কারণে দ্রুত ওজন কমে যায়। 
ট্রিপটো ফ্যান উপাদান থাকার কারণে সায়োটিনিন উৎপন্ন হয় এবং এটি আমাদের মন ও মস্তিষ্ক ভালো রাখতে সাহায্য করে তেমনি শরীর নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। 



কলা কখন কখন খাবেন ও এর সতর্কতাঃ


সকালের খেতে পারেন, বিকেলের হালকা খাবার হিসেবে  খেতে পারেন ।রাতে নাস্তা করার পর ঘুমানোর ৩০ মিনিট বা এক ঘন্টা আগে খেতে পারবেন। পৃথিবীর যেকোনো খাবারই নিয়ম মেনে খাওয়া উচিত তাই প্রতিদিন ১-২ টি করে কলা খাওয়া উচিত। বেশি না খাওয়াই আপনার জন্য ভালো হতে পারে। আপনার যদি ডায়াবেটিক্স এর মত রোগ থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে আপনি কলা খেতে পারবেন কি পারবেন না সেটি মেনে চলা জরুরি। 


কলা পুষ্টির অভাব যেভাবে দূর করে 


আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কলা খাওয়ার উপকারিতা 
কলা একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ফোন এতে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও আয়রন যা আমাদের শরীরকে চাঙ্গা ও সচল রাখতে সাহায্য করে। কলা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কলা অল্প পরিমাণে খেলে পেট ভরে যাক তাই কলাতে ঢাকা বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, আইরন ও ক্যালরি আমাদের শরীরের পুষ্টির ঘাতি কমাই। 


তবে বিশেষ করে রাত্রে খাওয়া দাওয়ার পর ঘুমানোর ৩০ মিনিট বা এক ঘন্টা আগে নিয়মিত একবার ১থেকে ২ টা বা সর্বোচ্চ তিনটা ৩টা কলা খেয়ে ঘুমালে বেশি উপকার হয় এটি আপনি বুঝতে পারবেন সকালে ঘুম থেকে উঠার পরে। রাত্রে কলা খেয়ে ঘুমালে সকালে উঠে সুন্দর পরিবর্তন দেখা যাই ।কলা পুষ্টিকর হওয়ায় এটি নিয়মিত খেলে আমাদের শরীরে পুষ্টির অভাব দূর করে ও সুন্দর স্বাস্থ্যের অধিকারী করে তোলে। 


কলা হজম শক্তি যেভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখে। 


কলাতে থাকে উচ্চমাত্রার ফাইবার যা জাহাজমে সাহায্য করে। এছাড়াও ডায়েটারি সহ কলাতে রয়েছে পোক্টিন ও রেজিস্ট্যান্ট। এই ফাইবারগুলো হজমে ব্যাপকভাবে সাহায্য করে থাকে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও মল এর পরিমাণ বৃদ্ধি করে থাকে।। আমার জীবনে কলা প্রাকৃতিকভাবে এন্টাসিড (antacid) হিসাবে কাজ করে থাকে। কলা পাকস্থলীর প্রাচীর কে হজমের সময় সুরক্ষা প্রদান করে তার  নরম গঠন ও আবরণ দিয়ে। 


যারা গ্যাস্ট্রিক বা অম্বলের সমস্যায় ভোগছেন তাদের জন্য কলা হতে পারে একটি উপকারী ফল। আধা পাক বা কাঁচা কলা  যেটাই হোক না কেন এটিতে রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ থাকবে যা আমাদের হজম শক্তিকে ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণ রাখে। 



উপসংহার ঃ-


সবশেষে বলা যায় কলা হলো একটি সর্বজন গ্রাহ্য ফল যা আমাদের মানব শরীরে নানা প্রয়োজনীয় পূরণ করতে অসাধারণ ভূমিকা রাখে। কলা শুধু একটি সাধারণ বা সাদামাটা ফল নয় বরং কলা প্রাকৃতিকভাবে অনেক সুস্বাদু সহ এক ধরনের ভিটামিন এর উৎস হয়ে থাকে। কলা দেখতে সাধারন হলেও এর উপকারিতা অনেক। 


প্রথমত, গর্ভবতী নারীদের জন্য কলা একটি অত্যন্ত উপকারী ফল। এটি প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও ভিটামিন যোগা তে ও গর্ভাবস্থায় জটিলতা কমাতে সাহায্য করে। কলা আমাদের শরীরের লোক প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে শরীরকে বিভিন্ন ধরনের রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ওর শরীরকে সুস্থ ও সচল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও কলা আমাদের ত্বক ও চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে। খোলা মানব শরীরে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকি যা আমাদের হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে। কলা আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে থাকে, এছাড়াও হজম শক্তিতেও বেশ ভালো ভূমিকা রাখ। 


সর্বোপরি , মানব জীবনে কলার উপকারিতা অপরিসীম। এটি এমন একটি ফল যা সকল বয়সী মানুষ খেতে পারে। আপনি যদি আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কলাকে রাখেন তাহলে আপনি একটি সুন্দর জীবন ধারা বজায় রাখতে পারবেন ও শরীরকে ভেতর থেকে শক্তিশালী ও সাবলীল করে তুলতে পারেন। 
 







এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url